সুদীপ নাথ আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছে

এই ব্লগে আপনাকে স্বাগত ...... আপনার সুচিন্তিত মন্তব্য এই ব্লগকে আরও সমৃদ্ধ করবে ...... তার জন্যে সনির্বন্ধ অনুরুধ রইল

Wednesday, 24 June 2015

যান দুর্ঘটনা এড়ানোর পদ্ধতি -২



যান দুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে পথচারীর করণীয়  

মূল কথা= শহরের ব্যস্ত রাস্তায় দুর্ঘটনা হয়না, হলেও মাঝরাতে বা ভোরে 

রাস্তা আড়াআড়ি ভাবে পার হওয়া উচিত

রাস্তা কখনো কোণাকুণি ভাবে পার হতে নেই 

মনে রাখতে হবে, নির্জন রাস্তাই সবচেয়ে বেশি বিপজ্জনক

একসাথে একাধিক পথচারী পাশাপাশি হাঁটা বিপদের মাত্রা বাড়িয়ে তুলে
 

একাধিক পথচারী সামনে পিছনে হাঁটতে হয়
বাঁকহীন রাস্তা পার হবার ক্ষণে প্রথমে বাঁ দিকে ও পরে ডান দিক দেখে নিয়ে, তারপর বাঁ দিকে তাকিয়ে রাস্তা আড়াআড়ি ভাবে পার হতে হয়
 
থেমে থাকা ও চলমান গাড়ি পথচারীর দৃষ্টি মারাত্মক ভাবে ব্যহত করে, যা সব সময় মনে রাখতে হবে; এতেই সব থেকে বেশি বিপদ হয়।

রাস্তায় থেমে থাকা গাড়ির ইঞ্জিন চালু থাকলে, গাড়িটাকে স্থানত্যাগ করতে দিন, তারপর রাস্তা আড়াআড়ি ভাবে পার হোন
বাঁকা রাস্তা, মোড়, তেমাথা বা চৌমাথা পার হবার সময়, প্রথমে বাঁ দিকে, তারপর ডান দিকে, তারপর বাঁ দিকে তাকিয়ে রাস্তা আড়াআড়ি ভাবে পার হতে হয়
১০ড্রাইভার আপনাকে হর্ন দিয়ে সতর্ক করবে, এই আশায় নিজের জীবনের ঝুঁকি নেবেন না
১১যাদের হঠাৎ মাথাঘোরারোগ আছে,বা কিছু ওষুধ খেয়ে, রাস্তা পার হবার সময় অন্যের সাহায্য নিতে হয়
১২বাচ্চা নিয়ে মা-বাবা একসাথে থাকতে হয়। নয়ত বাচ্চা হঠাৎ মা থেকে বাবা, বা মাবা থেকে

 মায়ের দিকে ছুটে যায়। আমি অনেক বাচ্চার পরিবার থেকে শুধু মাত্র এই কারণেই মৃত্যু হতে শুনেছি 

এবং ঘটনাস্থলেও গিয়েছি। মা রাস্তার একপাশে বাবা ও মেয়েকে দাঁড়াতে বলে রাস্তার অপর পাশে 

দোকানে গেলে, বাচ্চারা মাকে লক্ষ্য করে ছুটে গিয়ে কিছু কিনে দিতে চাওয়া অতি স্বাভাবিক ঘটনা। 

আর এমন সময়, গাড়ি এলে বাচ্চারা তাদের বাবা এবং মাকেই নিরাপদ ভেবে রাস্তার মধ্য থেকে 

দৌড়োতে গিয়েই গাড়ি চাপা পড়ে।


১৩যেকোন যানবাহন আপনার দিকে এগিয়ে আসতে থাকলে, যদি আপনার কোন পাশে, গাড়ি চলে 

যাবার পরিমান মত যায়গা থাকে, তাহলে আপনি স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে থাকুন। গাড়ি চালক তাঁর সুবিধা 

মত বেরিয়ে যাবে। একবার বাঁ দিকে, একবার ডান দিকে চলার দেহভঙ্গি, গাড়ি চালককে বিভ্রান্তিতে 

ফেলে দেয় এবং বিভ্রান্ত হয়ে আপনার উপরেই এসে পড়ার সম্ভাবনা, এভাবে আপনিই তৈরি করে 

দিতে পারেন।  



1 comment :

  1. শহরের ব্যস্ত রাস্তায় দুর্ঘটনা হয়না, হলেও মাঝরাতে বা ভোরে
    ১। রাস্তা আড়াআড়ি ভাবে পার হওয়া উচিত
    ২। রাস্তা কখনো কোণাকুণি ভাবে পার হতে নেই
    ৩। মনে রাখতে হবে, নির্জন রাস্তাই সবচেয়ে বেশি বিপজ্জনক
    ৪। একসাথে একাধিক পথচারী পাশাপাশি হাঁটা বিপদের মাত্রা বাড়িয়ে তুলে


    ৫। একাধিক পথচারী সামনে পিছনে হাঁটতে হয়
    ৬। বাঁকহীন রাস্তা পার হবার ক্ষণে প্রথমে বাঁ দিকে ও পরে ডান দিক দেখে নিয়ে, তারপর বাঁ দিকে তাকিয়ে রাস্তা আড়াআড়ি ভাবে পার হতে হয়

    ৭। থেমে থাকা ও চলমান গাড়ি পথচারীর দৃষ্টি মারাত্মক ভাবে ব্যহত করে, যা সব সময় মনে রাখতে হবে; এতেই সব থেকে বেশি বিপদ হয়।

    ৮। রাস্তায় থেমে থাকা গাড়ির ইঞ্জিন চালু থাকলে, গাড়িটাকে স্থানত্যাগ করতে দিন, তারপর রাস্তা আড়াআড়ি ভাবে পার হোন
    ৯। বাঁকা রাস্তা, মোড়, তেমাথা বা চৌমাথা পার হবার সময়, প্রথমে বাঁ দিকে, তারপর ডান দিকে, তারপর বাঁ দিকে তাকিয়ে রাস্তা আড়াআড়ি ভাবে পার হতে হয়
    ১০। ড্রাইভার আপনাকে হর্ন দিয়ে সতর্ক করবে, এই আশায় নিজের জীবনের ঝুঁকি নেবেন না
    ১১। যাদের ‘হঠাৎ মাথাঘোরা’ রোগ আছে,বা কিছু ওষুধ খেয়ে, রাস্তা পার হবার সময় অন্যের সাহায্য নিতে হয়
    ১২। বাচ্চা নিয়ে মা-বাবা একসাথে থাকতে হয়। নয়ত বাচ্চা হঠাৎ মা থেকে বাবা, বা মাবা থেকে

    মায়ের দিকে ছুটে যায়। আমি অনেক বাচ্চার পরিবার থেকে শুধু মাত্র এই কারণেই মৃত্যু হতে শুনেছি

    এবং ঘটনাস্থলেও গিয়েছি। মা রাস্তার একপাশে বাবা ও মেয়েকে দাঁড়াতে বলে রাস্তার অপর পাশে

    দোকানে গেলে, বাচ্চারা মাকে লক্ষ্য করে ছুটে গিয়ে কিছু কিনে দিতে চাওয়া অতি স্বাভাবিক ঘটনা।

    আর এমন সময়, গাড়ি এলে বাচ্চারা তাদের বাবা এবং মাকেই নিরাপদ ভেবে রাস্তার মধ্য থেকে

    দৌড়োতে গিয়েই গাড়ি চাপা পড়ে।

    ReplyDelete