সুদীপ নাথ আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছে

এই ব্লগে আপনাকে স্বাগত ...... আপনার সুচিন্তিত মন্তব্য এই ব্লগকে আরও সমৃদ্ধ করবে ...... তার জন্যে সনির্বন্ধ অনুরুধ রইল

Sunday, 31 May 2015

নিকোটিন ত্যাগ করার ও করানোর কৌশল



এই নিবন্ধটির অবতারণা তাদেরই জন্যে যাদের ইচ্ছে হয় ধূমপান ছেড়ে দেয়ার, অথচ ছাড়তে পারছেন না এবং তাদেরও জন্যে যারা আত্মীয়পরিজনকে ধূমপান থেকে বিরত করতে চান। মনে রাখতে হবে খৈনী, জর্দা, নস্যি, দোক্তা ইত্যাদির নেশাও নিকোটিনের জন্যেই হয়। ফর্মুলা একই। তাই আলাদা করে নাম উল্লেখ করছি না।

যারা নিজে ধূমপান করেন না, তাদের সবারই সেই একই কথা – “ধূমপান মারাত্মক ক্ষতিকর, এটা ছেড়ে দিলেই তো সব সমস্যা মিটে যায়কথাটা বলা খুবই সহজ। কিন্তু যারা ধূমপানে আসক্ত, যারা ইচ্ছে থাকলেও তা ছাড়তে পারছেন না, তারাই জানেন এই ছেড়ে দেয়াটা কতটুকু কঠিন। শুধু তাই নয়, তারা দৃঢ়ভাবেই বিশ্বাস করেন, এই জীবনে তাদের ধূমপান ত্যাগ করা হয়ত সম্ভব নয়। নতুবা এক কথায় সবাই ধূমপান ছেড়ে দিত।

Tuesday, 5 May 2015

যান দুর্ঘটনা এড়ানোর পদ্ধতি -১


সন্তানের যান দুর্ঘটনা এড়াতে পিতা-মাতার কর্তব্য


যখন ছেলেমেয়েরা ঘর থেকে বেরোয়, তখন এমন কোনও মা-বাবা নেই , যিনি বলে দেন না যে,  

সাবধানে রাস্তায় চলবি। কিন্তু কি কি সাবধানতা তাদের নিতে হবে, কখনো 

কিন্তু শিখিয়ে দেন না কেউ। আমাদের  ছেলেমেয়েরা নিজের বুদ্ধিতেই পথ   

চলতে শুরু করে, আর উদ্বেগে ঘরে ছটফট করি আমরা, মা-বাবারা।

 

আমাদের সন্তান নিজে থেকেই রাস্তায় চলার অভ্যাস ও নিয়ম রপ্ত করে নেবে,  

এমনটা আমাদের আশা করা অনুচিত। যথা সম্ভব অল্প বয়স থেকেই তাকে 

রাস্তার দুর্ঘটনা সম্পর্কে সচেতন করে তোলা উচিত। আমাদের সন্তানের স্কুলে 

পার্কে খেলার মাঠে আত্মীয় বন্ধুদের বাড়িতে বা দোকানে যাওয়ার পথে, যে 

সমস্ত বাধা বিপত্তি রয়েছে, তা আগে থেকেই বিশ্লেষণ করে বোঝাতে হবে। 


এখানে কেবল কথা বললে, ব্যাখ্যা করলে ও তথ্য জোগালেই কোন কাজ হবেনা। এমন কি সবচেয়ে বোধগম্য তথ্য আর বিপদ আলোচনাও প্রয়োজনীয় ফল দেয়না। 

দুর্ঘটনা এড়ানো তখনই একমাত্র সম্ভব, যখন পর্যবেক্ষণ ও চলাফেরার অভ্যাস স্বয়ংক্রিয়তা অর্জন করে। আর তা সম্ভব হয় একমাত্র নিরবিচ্ছিন্ন অনুশীলনের মাধ্যমেই। এইরূপ অনুশীলন বহুবার পুনরাবৃত্তি করা আবশ্যিক